কঠিন যুদ্ধে জড়িয়ে যাচ্ছে না তো বাংলাদেশ।
কঠিন যুদ্ধে জড়িয়ে যাচ্ছে না তো বাংলাদেশ। গুলশান সন্ত্রাসের পর শোলাকিয়া ঘটনা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখাচ্ছে, সামনের দিনগুলো হবে উত্তাল। দু'টি ঘটনাই প্রমান করেছে সন্ত্রাস দমনে আমরা প্রস্তুত নই বা প্রস্তুতি নেয়ার কোন প্রয়োজন মনে করিনি। সমস্যা এখন দোরগোড়ায়, সমাধান কি?
একমাত্র সমাধান আমেরিকা বা ভারত কে বাংলাদেশে ঢুক্তে না ,দেয়া, যাবে না ।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সরকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জনগন কেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে । মনে রাখতে হবে মুসলিম দেশ গুলো ইরাক, ইরান, সিরিয়া, ফিলিস্তিন এই সব দেশে যুদ্ধ লাগানোর পিছনে কাজ করেছে আমেরিকা । তাই সরকারের উচিত হবে নিজেদের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করা ।
৯-১১ এর পর থেকে আমেরিকার যুদ্ধবাজি ভাবটা খুব বেশী বেড়ে গিয়েছিল এবং এখনও তা অটুটই আছে বলা যেতে পারে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আজব এক যুদ্ধে একের পর এক দেশে আমেরিকা বোমা মারতে শূরু করে। আমেরিকায় যে সরকারই আসুকনা কেন, ঘুরে ফিরে সবার একই ইচ্ছা। খোদ আমেরিকাতে ৯-১১ নিয়ে অনেক গুজব বা গল্প আছে যা আমেরিকার সাধারন মানুষরাই বিশ্বাস করে। সেটী হলো – টুইন টাওয়ার হামলা আসলে কারা করেছিল? ইসরায়েলের কি হাত ছিল? টুইন টাওয়ার এটাক লিখে গুগলে সার্চ করলে এরকম হাজার হাজার জার্নাল পাওয়া যাবে।
যাই হোক, টুইন টাওয়ার হামলার পর শুরু হলো আমেরিকার আক্রমন। প্রথম আফগানিস্তান, এরপর ইরাক আর এরপর তারা নাক গলায়নি এমন জায়গা পাওয়া মুশকিল। আফগানিস্তান হামলা একটা ফেইলিউর ছিল আর ইরাক হামলা ছিল আমেরিকার অনেক বড় একটা ভুল যা পরে নিজেরাই দায়সারাভাবে শিকার করেছে। এখন সিরিয়া, ইয়েমেন আর আরবে নানা জায়গায় হয়ত যুদ্ধ করছে অথবা যুদ্ধ যেন হয় সেই ব্যবস্থা করছে। আলকায়েদার লাদের অথবা আইএস এর বাগদাদী – এর সবই তো সিআইএ বা মোসাদ দ্বারা ট্রেনিং প্রাপ্ত। আর বাগদাদী তো নাকি ইহুদী সেটা ইতিমধ্যে প্রমানও হয়ে গেছে।
বুঝলাম, মধ্যপ্রাচ্যে প্রচুর তেল আছে আর সেই তেলের লোভ আমেরিকার বরাবরই ছিল। তাই সেখানে যুদ্ধ লাগানোটা লাভজনক। অস্ত্রও বিক্রি করা হলো আবার তেলও দখল করা হলো। এক্ষেত্রে যুদ্ধবাজি বেশ বড় সড় একটা ব্যবস্থা। আমেরিকার অস্ত্র ব্যবসায়ীরা অনেক প্রভাবশালী। আর মার্কেটও বিশাল। যদি যুদ্ধই না হয়, তাহলে অস্ত্র কিভাবে বিক্রি করবে? আমেরিকার অর্থনীতি তো একেবারে লাটে উঠবে তাহলে! খোদ আমেরিকাতেই অস্ত্র নিয়ন্ত্রন করতে পারে না তাদের সরকার। যেকেউ অস্ত্র কিনতে পারে আর কদিন পর পর দেখা যায় টিভিতে… ভিডিও গেম স্টাইলে কোন এক “মানসিক বিকার গ্রস্ত ছাত্র ক্যাম্পাসে গুলি করে একসাথে ৩০ জনকে মেরে ফেলল। আর যদি মুসলমান হয়, তাহলে কিন্তু টেররিস্ট এটাক। তবে টেররিস্ট এটাকের চাইতে ফ্রিকের সংখ্যা বেশি আমেরিকায়। আর তাদেরই সামলাতে পারে না আমেরিকা। কিন্তু ঠিকই অন্যদেশে গিয়ে “সন্ত্রাস দমনের” গল্প করে যেমনটি এখন বাংলাদেশের সাথেও করছে। আসলে সন্ত্রাসবাদ তাদের একটি উসিলা মাত্র। অন্য দেশে গিয়ে প্রভাব বিস্তার করাটাই তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য।
তাহলে আমেরিকা কি চায় বাংলাদেশে? এ ব্যাপারটা নিয়ে কেউ পরিস্কার করে কথা বলে ন বা আলোচনা করে না। কিন্তু লোকমুখে বা মাঝে মাঝে ২/১ টা আর্টিকেলে মানুষের মতামত পাওয়া যায়। যেমন সেন্টমার্টিন দ্বীপে ঘাটি করা। এখানে আমেরিকা ঘাটি করতে পারলে ইন্ডিয়া, চায়না, বার্মা সব নাকি কন্ট্রোল করতে পারববে। এই অঞ্ছলে প্রভাব বিস্তার করতে পারবে। আবার অনেকেই বলে বাংলাদেশ হলো তেলের ভান্ডার। গ্যাস তো আছেই, কিন্তু বঙ্গোপসাগরে নাই বিশাল বড় সব তেলের খনি আছে। গরীব দেশ বলে আমরা সেসব তুলতে পারছিনা। কিন্তু আমেরিকার নজর নাকি সেখানেই। আর তাছাড়া এখানে একটা যুদ্ধ লাগিয়ে দিলে অস্ত্রের ব্যবসা খুব যে খারাপ চলবে তা না। পাকিস্তানের কি হাল হয়েছে দেখেছেন? সেই দেশে এখন সন্ত্রাসী হামলা না হলে মানুষ চিন্তায় পড়ে যায় – আজ কেন হয় নি।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমেরিকা বেশ কয়েকবার হেরেছে। সবসময় হেরেছে। আসলে এটা একটা অজুহাত মাত্র এবং এটা এখন সবাই বুঝতে পারে। কিন্তু একই অজুহাতে আমেরিকা বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মত করতে চায়। তানা হলে আইএস এর ব্যাপারটা কিন্তু রীতিমত গায়ের উপরে চাপিয়ে দেয়ার চেস্টা চলছে এখানে।
বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থানে সম্ভবত আমেরিকার মুল ইন্টারেস্ট। এশিয়াতে একটু নিয়ন্ত্রন চায় আমেরিকা যেকোন মূল্যে। তাহলে কি আইএস আমেরিকার সৃষ্টি? ওয়েল, তাদের অস্ত্রই তো আইএস ব্যবহার করে। আর আমেরিকার এই ব্যাপারে অজুহাত “ইরাক যুদ্ধে ফেলে যাওয়া অস্ত্রগুলো আইএস নিয়েছে”। বড় লেইম হয়ে গেল না!
আর আমেরিকার আরেকটা বড় নির্লজ্জতা হলো ইসরায়েলকে অন্ধের মত সমর্থন করা। ইসরায়েক করছে না হেন কোন খারাপ্প কাজ নেই, কিন্তু আমেরিকার সেটা নিয়ে মাথা ব্যাথাও নেই। ইসরায়েল কোন সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের চাইতে কম কিছু না। কিন্তু ইসরায়েলের গোলামীতে কমতি রাখেনা আমেরিকা। কেন? অনেক ব্যাখ্যা তো আছে কিন্তু তাদের নিজেদের কি কোন লজ্জাবোধ নেই?
দুবেলা পেট ভরে খেতে পারলেই খুশী আমরা। তাই এসব আন্তর্জাতিক কন্সপিরেসির কিছু মাথায় ঢুকেনা। কিন্তু এসব তো কমন সেন্স। আমেরিকা আর কত লোভ করবে। তারা তো অলরেডি বিশ্বের সবেচেয়ে শক্তিধর। আর কত লাগবে তাদের? তবে কি তারা চীন, ভারত আর রাশিয়া কে ভয় পাচ্ছে। কিন্তু ক্ষমতা তো একজনের কাছে বেশীদিন থাকেনা। হাজার বছরের ইতিহাসে এমন কোনদিন হয়নি। ক্ষমতা শিফট করবেই। আজ হোক, কাল হোক। কিন্তু বাংলাদেশ তো নিরীহ দেশ। এখানে তারা কি চায়? তেল, গ্যাস, সেন্টমার্টিন দ্বীপ নাকি হাজার হাজার লাশ?
বিষয়গুলো নিয়ে ভাবার সময় হয়েছে। তবে আপনাদের কাছে প্রশ্ন – কি চায় আমেরিকা বাংলাদেশের কাছে? ঠিক কোন জিনিষ্টা চায়? লোভটা ঠিক কোন জায়গায় তাদের? আমেরিকার বাংলাদেশে এসে তদন্ত করার বা সহযোগিতা দেয়ার এত বেশি অতি আগ্রহ কেন ???
লেখাঃ-"একাত্তর" টেলিভিশন এর "একাত্তর জার্নাল" "১২-০৭-২০১৬ রাত ১২ এএম" এর অনুষ্ঠানটির বক্তব্য থেকে আংশিক সহ -বিস্তারিত লেখা
একমাত্র সমাধান আমেরিকা বা ভারত কে বাংলাদেশে ঢুক্তে না ,দেয়া, যাবে না ।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের সরকার বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও জনগন কেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে । মনে রাখতে হবে মুসলিম দেশ গুলো ইরাক, ইরান, সিরিয়া, ফিলিস্তিন এই সব দেশে যুদ্ধ লাগানোর পিছনে কাজ করেছে আমেরিকা । তাই সরকারের উচিত হবে নিজেদের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করা ।
৯-১১ এর পর থেকে আমেরিকার যুদ্ধবাজি ভাবটা খুব বেশী বেড়ে গিয়েছিল এবং এখনও তা অটুটই আছে বলা যেতে পারে। সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে আজব এক যুদ্ধে একের পর এক দেশে আমেরিকা বোমা মারতে শূরু করে। আমেরিকায় যে সরকারই আসুকনা কেন, ঘুরে ফিরে সবার একই ইচ্ছা। খোদ আমেরিকাতে ৯-১১ নিয়ে অনেক গুজব বা গল্প আছে যা আমেরিকার সাধারন মানুষরাই বিশ্বাস করে। সেটী হলো – টুইন টাওয়ার হামলা আসলে কারা করেছিল? ইসরায়েলের কি হাত ছিল? টুইন টাওয়ার এটাক লিখে গুগলে সার্চ করলে এরকম হাজার হাজার জার্নাল পাওয়া যাবে।
যাই হোক, টুইন টাওয়ার হামলার পর শুরু হলো আমেরিকার আক্রমন। প্রথম আফগানিস্তান, এরপর ইরাক আর এরপর তারা নাক গলায়নি এমন জায়গা পাওয়া মুশকিল। আফগানিস্তান হামলা একটা ফেইলিউর ছিল আর ইরাক হামলা ছিল আমেরিকার অনেক বড় একটা ভুল যা পরে নিজেরাই দায়সারাভাবে শিকার করেছে। এখন সিরিয়া, ইয়েমেন আর আরবে নানা জায়গায় হয়ত যুদ্ধ করছে অথবা যুদ্ধ যেন হয় সেই ব্যবস্থা করছে। আলকায়েদার লাদের অথবা আইএস এর বাগদাদী – এর সবই তো সিআইএ বা মোসাদ দ্বারা ট্রেনিং প্রাপ্ত। আর বাগদাদী তো নাকি ইহুদী সেটা ইতিমধ্যে প্রমানও হয়ে গেছে।
বুঝলাম, মধ্যপ্রাচ্যে প্রচুর তেল আছে আর সেই তেলের লোভ আমেরিকার বরাবরই ছিল। তাই সেখানে যুদ্ধ লাগানোটা লাভজনক। অস্ত্রও বিক্রি করা হলো আবার তেলও দখল করা হলো। এক্ষেত্রে যুদ্ধবাজি বেশ বড় সড় একটা ব্যবস্থা। আমেরিকার অস্ত্র ব্যবসায়ীরা অনেক প্রভাবশালী। আর মার্কেটও বিশাল। যদি যুদ্ধই না হয়, তাহলে অস্ত্র কিভাবে বিক্রি করবে? আমেরিকার অর্থনীতি তো একেবারে লাটে উঠবে তাহলে! খোদ আমেরিকাতেই অস্ত্র নিয়ন্ত্রন করতে পারে না তাদের সরকার। যেকেউ অস্ত্র কিনতে পারে আর কদিন পর পর দেখা যায় টিভিতে… ভিডিও গেম স্টাইলে কোন এক “মানসিক বিকার গ্রস্ত ছাত্র ক্যাম্পাসে গুলি করে একসাথে ৩০ জনকে মেরে ফেলল। আর যদি মুসলমান হয়, তাহলে কিন্তু টেররিস্ট এটাক। তবে টেররিস্ট এটাকের চাইতে ফ্রিকের সংখ্যা বেশি আমেরিকায়। আর তাদেরই সামলাতে পারে না আমেরিকা। কিন্তু ঠিকই অন্যদেশে গিয়ে “সন্ত্রাস দমনের” গল্প করে যেমনটি এখন বাংলাদেশের সাথেও করছে। আসলে সন্ত্রাসবাদ তাদের একটি উসিলা মাত্র। অন্য দেশে গিয়ে প্রভাব বিস্তার করাটাই তাদের মুখ্য উদ্দেশ্য।
তাহলে আমেরিকা কি চায় বাংলাদেশে? এ ব্যাপারটা নিয়ে কেউ পরিস্কার করে কথা বলে ন বা আলোচনা করে না। কিন্তু লোকমুখে বা মাঝে মাঝে ২/১ টা আর্টিকেলে মানুষের মতামত পাওয়া যায়। যেমন সেন্টমার্টিন দ্বীপে ঘাটি করা। এখানে আমেরিকা ঘাটি করতে পারলে ইন্ডিয়া, চায়না, বার্মা সব নাকি কন্ট্রোল করতে পারববে। এই অঞ্ছলে প্রভাব বিস্তার করতে পারবে। আবার অনেকেই বলে বাংলাদেশ হলো তেলের ভান্ডার। গ্যাস তো আছেই, কিন্তু বঙ্গোপসাগরে নাই বিশাল বড় সব তেলের খনি আছে। গরীব দেশ বলে আমরা সেসব তুলতে পারছিনা। কিন্তু আমেরিকার নজর নাকি সেখানেই। আর তাছাড়া এখানে একটা যুদ্ধ লাগিয়ে দিলে অস্ত্রের ব্যবসা খুব যে খারাপ চলবে তা না। পাকিস্তানের কি হাল হয়েছে দেখেছেন? সেই দেশে এখন সন্ত্রাসী হামলা না হলে মানুষ চিন্তায় পড়ে যায় – আজ কেন হয় নি।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমেরিকা বেশ কয়েকবার হেরেছে। সবসময় হেরেছে। আসলে এটা একটা অজুহাত মাত্র এবং এটা এখন সবাই বুঝতে পারে। কিন্তু একই অজুহাতে আমেরিকা বাংলাদেশকে পাকিস্তানের মত করতে চায়। তানা হলে আইএস এর ব্যাপারটা কিন্তু রীতিমত গায়ের উপরে চাপিয়ে দেয়ার চেস্টা চলছে এখানে।
বাংলাদেশের ভৌগলিক অবস্থানে সম্ভবত আমেরিকার মুল ইন্টারেস্ট। এশিয়াতে একটু নিয়ন্ত্রন চায় আমেরিকা যেকোন মূল্যে। তাহলে কি আইএস আমেরিকার সৃষ্টি? ওয়েল, তাদের অস্ত্রই তো আইএস ব্যবহার করে। আর আমেরিকার এই ব্যাপারে অজুহাত “ইরাক যুদ্ধে ফেলে যাওয়া অস্ত্রগুলো আইএস নিয়েছে”। বড় লেইম হয়ে গেল না!
আর আমেরিকার আরেকটা বড় নির্লজ্জতা হলো ইসরায়েলকে অন্ধের মত সমর্থন করা। ইসরায়েক করছে না হেন কোন খারাপ্প কাজ নেই, কিন্তু আমেরিকার সেটা নিয়ে মাথা ব্যাথাও নেই। ইসরায়েল কোন সন্ত্রাসী রাষ্ট্রের চাইতে কম কিছু না। কিন্তু ইসরায়েলের গোলামীতে কমতি রাখেনা আমেরিকা। কেন? অনেক ব্যাখ্যা তো আছে কিন্তু তাদের নিজেদের কি কোন লজ্জাবোধ নেই?
দুবেলা পেট ভরে খেতে পারলেই খুশী আমরা। তাই এসব আন্তর্জাতিক কন্সপিরেসির কিছু মাথায় ঢুকেনা। কিন্তু এসব তো কমন সেন্স। আমেরিকা আর কত লোভ করবে। তারা তো অলরেডি বিশ্বের সবেচেয়ে শক্তিধর। আর কত লাগবে তাদের? তবে কি তারা চীন, ভারত আর রাশিয়া কে ভয় পাচ্ছে। কিন্তু ক্ষমতা তো একজনের কাছে বেশীদিন থাকেনা। হাজার বছরের ইতিহাসে এমন কোনদিন হয়নি। ক্ষমতা শিফট করবেই। আজ হোক, কাল হোক। কিন্তু বাংলাদেশ তো নিরীহ দেশ। এখানে তারা কি চায়? তেল, গ্যাস, সেন্টমার্টিন দ্বীপ নাকি হাজার হাজার লাশ?
বিষয়গুলো নিয়ে ভাবার সময় হয়েছে। তবে আপনাদের কাছে প্রশ্ন – কি চায় আমেরিকা বাংলাদেশের কাছে? ঠিক কোন জিনিষ্টা চায়? লোভটা ঠিক কোন জায়গায় তাদের? আমেরিকার বাংলাদেশে এসে তদন্ত করার বা সহযোগিতা দেয়ার এত বেশি অতি আগ্রহ কেন ???
লেখাঃ-"একাত্তর" টেলিভিশন এর "একাত্তর জার্নাল" "১২-০৭-২০১৬ রাত ১২ এএম" এর অনুষ্ঠানটির বক্তব্য থেকে আংশিক সহ -বিস্তারিত লেখা
কঠিন যুদ্ধে জড়িয়ে যাচ্ছে না তো বাংলাদেশ।
Reviewed by নাঈম হাসান
on
১:২৩ AM
Rating:
কোন মন্তব্য নেই